top of page

Our Audiovisual Gallery

Presenting our audiovisual gallery showcasing all the important audiovisual projects we have been associated with. This gallery includes advertisement commercials, television commercials, digital ads, documentaries and news stories for international media houses like Voice of America and French TV5, corporate films and documentaries; NGO, CSR and crowdfunding pitch videos; Kolkata Durgapujo related documentaries, Audiovisual capsules, sponsored documentaries and Durga pujo art & craft related videos; feature-length and short films, music videos, corporate commissioned new year wish videos, wedding teaser, trailer videos, events, and other videos.  Many of these are our assigned projects. For the rest, Pixon's founder Mr. Dipbrata Banerjee has been associated as a key production team member, mostly as an editor, cinematographer, photographer, line producer, chief assistant director and fixer.

Silpaulin AV - Preview
02:10
CPIM Election Campaign TVC 2016
01:37
Nayra Fragrance Digital AD
00:39
Nayra Product Preview Ad
01:23
জলের ফেরিওয়ালা, ভিস্তিওয়ালা
03:10

জলের ফেরিওয়ালা, ভিস্তিওয়ালা

"দিনে ১০০ টাকা হয়। ৫০ টাকা খাই, ৫০ টাকা পাঠাই," এই রোজগারটুকুর কথা যখন বলছেন কলকাতার প্রায় অবলুপ্ত পেশা ভিস্তির রেজাউল ভিস্তিওয়ালা তখনও তার মুখে লেগে ছিল ম্লান হাসি। তার নিজের কথাতেই, "আমি বাড়ি থেকে ভেগে এসেছিলাম খাবার জন্য। কোনও কাজ ছিল না গ্রামে। চাচা বলল এই ভিস্তির কাজ কর...তো শুরু হয়ে গেল। ব্যস তিরিশটা বছর কেটে গেল।" রেজাউল ভিস্তিওয়ালার পেশাগত জীবন ত্রিশ বছরের হলেও কলকাতা শহরের ইতিহাসের মতোই তার সঙ্গে জড়িয়ে থাকা ভিস্তির গল্পও কয়েক শতাব্দী প্রাচীন। সেসব অবশ্য জানেন না পাশের রাজ্য বিহার থেকে খাবারের সন্ধানে কলকাতায় এসে ভিস্তি হয়ে ওঠা রেজাউল। মশক কাঁধে শহরের গলি-ঘুঁজি ঘুরে গুটিকয় দোকানে জল দিতে দিতে তিনি জানতেও পারেন না আধুনিক নগর জীবনে একদিন হয়তো আচমকা হারিয়ে যাবে এই পেশা। তবু আজও প্রতিদিন মশকে জল ভরে বেরিয়ে পড়েন রেজাউল। ভিস্তিওয়ালার সামান্য রোজগারেই গ্রামে তার স্ত্রী-সন্তানকে, পরিবারকে বাঁচিয়ে রাখেন যত্নে। জলের নাম যে জীবন, তা হয়তো এভাবেই সত্যি হয়ে ওঠে। ভয়েস অফ আমেরিকা-র জন্য প্রতিবেদনটি তৈরি করেছেন কুনাল চৌধুরী।
কলকাতার ট্রাম
02:12

কলকাতার ট্রাম

"কলকাতায় ট্রাম হল একটা এসেন্সিয়াল পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ইউটিলিটি; আমাদের ১৫০ বছরের ট্রামের যে ইতিহাস এর সাথে জড়িত রয়েছে, সেটা আমাদের বাঙালীদের কাছে একটা বোনাসের মতো বলতে পারেন। " বলছিলেন একসময়ের ট্রামকর্মী ও বিশেষজ্ঞ দেবাশীষ ভট্টাচার্য। কলকাতার চেনা ইমেজ-এর কথা মাথায় এলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে ট্রাম। কলকাতার বাঙালীদের শিল্প, সাহিত্য, জীবনচর্চার সাথে ট্রাম অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। কিন্তু আজকের গতিময়তার যুগে কলকাতায় দৈনন্দিন পরিবহন হিসাবে ট্রাম আর অপরিহার্য নয়, বরং যেন নস্টালজিয়ার প্রতীক হয়ে উঠছে। অন্যদিকে বর্তমান সময়ে যেখানে পরিবেশ দূষণে ভরে উঠছে, সেখানে দাঁড়িয়ে সম্পূর্ণ দূষণহীন যান হিসেবে সারা বিশ্বে আবার ট্রামের প্রাসঙ্গিকতা ফিরে আসছে বারবার। কলকাতার ট্রাম যা 'সিটি অফ জয়'-এর ঐতিহ্য এবং সাধারণ মানুষের কাছে কম খরচে যাতায়াত করার একটি উপায়, তার বর্তমান অবস্থা ও প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে, ভয়েস অফ আমেরিকা-র জন্য এই প্রতিবেদনটি বানিয়েছেন কুনাল চৌধুরী।
কলকাতার ইসলামিয়া হোটেলের হালিম
02:27

কলকাতার ইসলামিয়া হোটেলের হালিম

"১৯৫৫ থেকে ২০২৩ - আমাদের হালিমের স্বাদ একই আছে। এটা বজায় রাখা আমার চ্যালেঞ্জ ছিল। এটাই আমাদের ব্র‍্যান্ড ইসলামিয়া,"  বলছিলেন কলকাতার জাকারিয়া স্ট্রিট অঞ্চলের ইসলামিয়া হোটেলের বর্তমান মালিক জুবেইর জামান। ১৯৩২ সালে পথ চলা শুরু ইসলামিয়া হোটেলের। সবরকম খাবারের মধ্যে রোজার মরশুমে এই নব্বই পেরোনো হোটেলের হালিমের স্বাদে দূর-দূরান্ত থেকে প্রতিদিন ক্রেতার ভিড় জমে। বড় বড় পাত্রে দিনের নির্দিষ্ট সময়ে তৈরি হয় বিফ, মটন, চিকেন হালিম। মিট বল কোফতির স্পেশাল হালিম-ও থাকে এই সময়ের বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে। কাউন্টারে আসার মধ্যে নিমেষেই বিক্রি হতে থাকে এই ইফতারি হালিম। কয়লার উনুনে, লম্বা বাঁশের লাঠি দিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা নেড়ে যে হালিম প্রস্তুত করেন অভিজ্ঞ রাঁধুনিরা তা খেয়েই কোনও ক্রেতা বলেন, "এখানকার হালিম হল এ-ওয়ান", আবার কেউ বলেন, "আমি এ সময়ে রোজ এখানকার হালিম নিয়ে যাই"। ইসলামিয়া হোটেলের ইফতারি হালিম নিয়ে ভয়েস অফ আমেরিকার জন্য এই প্রতিবেদনটি তৈরি করেছেন কুনাল চৌধুরী।
প্রিন্স অফ কলকাতা: সৌরভ গাঙ্গুলি
03:42

প্রিন্স অফ কলকাতা: সৌরভ গাঙ্গুলি

'মহারাজ', 'প্রিন্স অফ কলকাতা', 'দাদা' - যে বিশেষণই দেওয়া হোক, বাঙালীর কাছে সৌরভ গাঙ্গুলি আসলে এক আবেগের নাম। ভারতীয় ক্রিকেটের ইতিহাসে সৌরভ গাঙ্গুলির হাত ধরে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়। ইন্ডিয়ান ক্রিকেট টিমের "ফাইটিং স্পিরিট" তার হাত ধরেই আমদানি হয়েছিল। লর্ডস-এর ব্যালকনিতে তার দাদাগিরি ক্রিকেট বিশ্ব ভুলবে না।  বিশ্ব ক্রিকেটের 'বাঁহাতি ভগবান' বলে মানা হত তাকে একসময়। ৮ জুলাই  সৌরভ গাঙ্গুলির জন্মদিন। দেখতে দেখতে সৌরভ পদার্পন করলেন ৫১ বছর বয়সে। ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার পর বিসিসিআই এর সঙ্গে কাজ, আই পি এল দলের কোচিং থেকে শুরু করে বিখ্যাত নন ফিকশন শো দাদাগিরির সঞ্চালনা- সবেতেই স্বচ্ছন্দ  "দাদা" সৌরভ।       বর্তমানে তাকে নিয়ে আমাদের তরুণরা কী ভাবছে, তারা কিভাবে ও কোন নতুন অবতারে সৌরভকে দেখতে চান- এ সবই জানতে চেয়ে কলকাতা ঘুরে ভয়েস অফ আমেরিকার জন্য এই প্রতিবেদনটি তৈরি করেছেন কুনাল চৌধুরী।
আমি একাই এক-শো !
04:33

আমি একাই এক-শো !

“ছেলেরা যেই কাজ করতে পারে, মেয়েরা সেই কাজ করতে পারে না- এই মেন্টালিটি -টা আমি কোনদিনই মেনে নিতে পারতাম না। ” তাই স্বামী যখন বলেছিল যে, "মেয়ে হয়ে ট্যাক্সি চালাতে তুমি পারবে না", অর্চনা মুন্ডা সেই চ্যালেঞ্জটাই নিয়েছিলেন তার স্বামীর সঙ্গে। দারিদ্র্য আর নানা সমস্যা ছিল নিত্যদিনের সঙ্গী। নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে সংসারের হাল ধরবেন বলে যখন গাড়ি চালানোর প্রশিক্ষণ নেবেন ভেবেছিলেন তখন স্বামী বারেবারে বলেছিলেন পুরুষের মানুষের পেশায় কিছুতেই কাজ করতে পারবেন না তিনি। আর অর্চনা বলেছিলেন পেরে দেখিয়ে দেবেন। ২০০১ সালে যখন বিয়ে হয় তখনও পড়াশোনা করছিলেন, বিয়ের পর থেকেই নেশাগ্রস্ত স্বামী, সন্তানদের জন্ম, বড় করা – সংসারের যাঁতাকলে আটকে পড়েন অর্চনা। কিন্তু স্বপ্নগুলো আর সাহসটাকে ছাড়েননি। নিজে কিছু না কিছু করবেন জানতেনই, গাড়ি চালানোর প্রশিক্ষণের সুযোগ আসায় দ্বিতীয়বার আর ভাবেননি। প্রশিক্ষণ শেষে আজ তিনি একজন সফল মহিলা অ্যাপ ক্যাব ড্রাইভার। গাড়ি চালানো শুধু তাঁর পেশা নয়, প্যাশন এবং তাঁর নিজের পরিচিতিও বটে। বাড়ির সমস্ত কাজের দায়িত্ব সামলে তিনি অ্যাপ ক্যাব চালিয়ে সংসারের হাল ধরেছেন। মানুষ করছেন ছেলে, মেয়েকে। পরিশ্রম করতে একটুও পিছপা নন তিনি। নিজের স্বপ্নগুলোকে প্রবল আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বাস্তব করে তুলছেন তিনি। নারী হিসাবে কোনওভাবেই পুরুষতান্ত্রিক এই সমাজের কাছে মাথা নত করতে রাজি নন তিনি। একজন মেয়ে হিসাবে তিনি পরিশ্রম করতে, চ্যালেঞ্জ নিতে, নির্ভয়ে নিজের কাজ চালিয়ে যেতে বদ্ধ পরিকর। ভয়েস অফ আমেরিকা-কে অর্চনা বলেন, “আমার মা-কে আমি দেখেছি পরিশ্রম করতে। আমার মা আমাকে কাঁধে বেঁধে নিয়ে ধানের বোঝা অবধি বয়েছে । মেয়েরা যদি এত পরিশ্রমই করতে পারে, তবে সে ড্রাইভিং-টা কি পারবে না!”
Aratrika Trailer Final
06:20
PORTRAIT(2022)- TEASER/ TRAILER
01:15

PORTRAIT(2022)- TEASER/ TRAILER

PRESENTED BY TOTEMJOINT VENTURE PRODUCED BY- HUMARAMOVIE & Kunal Chowdhury Co-PRODUCER- Mauro Talamonti DOP- Solanki Chakraborty EDITOR- Kunal Chowdhury, RudraRanjan Dasgupta SOUND DESIGN & MIX- Soustav Naskar ORIGINAL MUSIC- Bhishmapratim DI ARTIST- Amir Mondal PRODUCTION DESIGN- Sromona Ghosh EXECUTIVE PRODUCER- Saptarshi Chatterjee POST PRODUCTION AD & CHIEF AD- Dipbrata Bandopadhyay SYNOPSIS The story is set in 1995, Kolkata. A small photo studio in a dingy lane next to the main road. One man comes rushing in to take his passport photo. The man says that he is going to Dubai for work, so he needs a set of passport photos as soon as possible. Inside the studio, we see Prateek the photographer. The man was sweating heavily, Prateek asked him to wipe his forehead. He could not find his handkerchief. Prateek gives him a tissue to wipe his face and asks him to relax. During the click, he asked him to keep his Chin-up, and the man followed his instruction. We see through the viewfinder, a serious, determined face, and then we hear the sound of the shutter click and a freeze-frame of his portrait. The next morning, we see Prateek opening up the studio. Within a few moments, we see a kid with his mother come in to take a portrait photo for his school. She asked Prateek to make her look good. Prateek smiled and asked the mother to wait outside. We see Prateek put his eyes on the viewfinder and click her photo. We see him sitting lazily and looking at old albums. Prateek finds a single portrait photo there. From the background, it suggests that the photo was taken in this studio. Suddenly a young couple comes in. By their appearance, it looks like they just got married. He clicks their photo. Prateek feels that his life is just the same as the fishes inside the aquarium he has in his studio. Every person who comes here is like a fish roaming inside his own aquarium. Prateek waits for the customers to come. In the late evening, a family comes in. First, the kid is getting clicked for a portrait. Then they clicked a family portrait together and afterward, the man insisted his old mother take a single portrait. She says why? Son insisted his mother to get the photograph done. But why?
বাক্সের বাইরে,Trailer (Out of the box)
02:07

বাক্সের বাইরে,Trailer (Out of the box)

#baksherbaireymovie #outofthebox #independentfilm #guerillastylefilmmaking #bengalifilm #bengaliindependentfilm #roadmovie #movieposter #boozeproduction #nobudgetfilm Here comes the Trailer of Baksher Bairey (out of the Box) – Three central characters escaping from their overlapping past and thy escape from their boxes only to discover their natural selves. In a world full of chaos and absurdity each life is shooting like a youthful, vibrant star. Each has its own colour, its own path. Sometimes, the paths converge. Or do they ? You have to watch the film to know. Watch the trailer and hang on for the web premiere of the feature film on 01st January, 2019. A Friend funded film, Booze Production creation বাক্সের বাইরে (Out of the box) Creative Advisor-Munmun D. Halder Director of Photography-Santanu Banerjee Recording,Sound Design,Arrangement & Background Score- Utsav Mondal Editing-Dipbrata Banerjee Lyrics & Tune-Munmun & Dipbrata Singers-Dipbrata, Munmun & Animesh Keyboard-Utsav. Guitar-Arindam Costumer, Make-up & Artwork-Munmun Executive Production-Rajib Roy Production Execution-Krishnendu Adhikary, Shuvankar, Babla, Pinaki, Joydeb Bera & Indrani Roy Actors- Gautam, Joydeep, Rhea, Shuvankar, Tandrima, Rohit, Rajib, Sayan & Animesh in বাক্সের বাইরে (Out of the Box) Associate Director-Dipbrata Banerjee Production Design, Script & Direction-Gautam Voyage Partner: Lia Air Freshners Special Thanks: Anik Banerjea
APSS Rang Matir Panchali 2nd Teaser
01:22
People of Pujo Saju Talukdar
02:40
POP Intro 2019
02:07
bottom of page